সবুজ মাঠে সাজানো সারি সারি বিমান। মাথা উচু করে আছে রাডার। হঠাৎ দেখে মনে হতে পারে কোনো রানওয়ে। আবার এয়ারপোর্ট বলেও ভুল করতে পারেন অনেকে। আসলে এ দু’টির কোনোটিই নয়। স্রেফ বিমানের জাদুঘর।http://www.dailynayadiganta.com/details.php?nayadiganta=ODkyMDI%3D&sec=MTc%3D&t=%E0%A6%AD%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%97%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B0
বিমান বাহিনীর উদ্যোগে রাজধানীর ব্যস্ততম আগারগাঁও আইডিবি ভবনের বিপরীতে প্রথমবারের মতো এ জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ইতিহাস, উন্নয়নের ক্রমবিকাশ এবং সাফল্যের একটি ধারা নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে নির্মাণ করা হয়েছে এটি। গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই জাদুঘর মুক্তিযুদ্ধে স্মৃতি বিজড়িত মোট ২১টি বিমান, দুটি হেলিকপ্টার ও বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ব্যবহৃত দুটি রাডার নিয়ে সাজানো হয়েছে। মাত্র ২০ টাকার বিনিময়ে প্রবেশ করা যাবে বাংলাদেশের বিমানের ইতিহাস নিয়ে সাজানো উঠানে। ঢুকতেই চোখে পড়বে সবগুলো বিমানকে ছাপিয়ে মাথা উঁচু করে থাকা রাডারগুলো।
’। জাদুঘরের টিকেট অফিসের প্রধান ও গাইড আতিয়ার রহমান জানালেন, রাশিয়ার তৈরি ‘বলাকা’ প্রথম আকাশে ওড়ে ১৯৫৮ সালে। প্রধানত রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কাজেই ব্যবহৃত হতো এটি। পরে ১৯৭৩ সালে বিমানটি সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হয়। ‘বলাকা’কে ঘিরেই রয়েছে জাদুঘরের আরেকটি আকর্ষণ।
৩০ টাকার টিকেটের বিনিময়ে দর্শনার্থীরা প্লেনের ভেতরে ঢোকার সুযোগ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। যেতে পারবেন একেবারে ককপিট পর্যন্ত। দর্শনার্থীদের জন্য ভেতরে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। তবে ককপিটে এই ব্যবস্থা নেই।
। তবে জুতার নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থা রাখা হয়নি। তাই বিমানের ঢোকার আগে নিজ দায়িত্বে জুতার নিরাপত্তা নিশ্চিত করে নিতে হবে। জাদুঘরের আরেকটি আকর্ষণ হলো ঐতিহাসিক ডাকোটা বিমান। যা ১৯ আগস্ট বাংলাদেশ বিমান বাহিনীকে উপহার দেয় ভারত।
মুক্তিযুদ্ধের ক্রান্তিলগ্নে এ বিমানটি ব্যবহৃত হয়েছিল। তাছাড়া বাংলাদেশের বিমানবাহিনীর সূচনায় এই বিমানের বিশেষ ভূমিকা ছিল। http://www.dailynayadiganta.com/details.php?nayadiganta=ODkyMDI%3D&sec=MTc%3D&t=%E0%A6%AD%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%97%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B0
ডাকোটার পাশাপাশি জাদুঘরে স্থান পেয়েছে ‘অ্যালিউট’ হেলিকপ্টার। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান বাহিনীর সেনানিবাসে আঘাত হানা হয়েছিল এই হেলিকপ্টার দিয়ে। তারপর হেলিকপ্টারটি ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়েছে। বিমানবাহিনীর যাত্রী পরিবহনের প্রশিক্ষণে ব্যবহৃত কানাডায় তৈরি একটি ‘অটার’ উড়োজাহাজ রাখা হয়েছে জাদুঘরে। এই বিমানও ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ব্যবহার করা হয়েছে। অন্যান্য বিমানগুলোর মধ্যে আছে মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত এফ-৮৬ যুদ্ধবিমান। মুক্তিবাহিনীর তিনটি হান্টার জেট। মিগ-২১এফএল ও ন্যাট বিমান। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/details.php?nayadiganta=ODkyMDI%3D&sec=MTc%3D&t=%E0%A6%AD%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%97%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B0#sthash.WV2gLyvQ.dCGdQRYh.dpuf
বিমান বাহিনীর উদ্যোগে রাজধানীর ব্যস্ততম আগারগাঁও আইডিবি ভবনের বিপরীতে প্রথমবারের মতো এ জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ইতিহাস, উন্নয়নের ক্রমবিকাশ এবং সাফল্যের একটি ধারা নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে নির্মাণ করা হয়েছে এটি। গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই জাদুঘর মুক্তিযুদ্ধে স্মৃতি বিজড়িত মোট ২১টি বিমান, দুটি হেলিকপ্টার ও বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ব্যবহৃত দুটি রাডার নিয়ে সাজানো হয়েছে। মাত্র ২০ টাকার বিনিময়ে প্রবেশ করা যাবে বাংলাদেশের বিমানের ইতিহাস নিয়ে সাজানো উঠানে। ঢুকতেই চোখে পড়বে সবগুলো বিমানকে ছাপিয়ে মাথা উঁচু করে থাকা রাডারগুলো।
’। জাদুঘরের টিকেট অফিসের প্রধান ও গাইড আতিয়ার রহমান জানালেন, রাশিয়ার তৈরি ‘বলাকা’ প্রথম আকাশে ওড়ে ১৯৫৮ সালে। প্রধানত রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কাজেই ব্যবহৃত হতো এটি। পরে ১৯৭৩ সালে বিমানটি সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হয়। ‘বলাকা’কে ঘিরেই রয়েছে জাদুঘরের আরেকটি আকর্ষণ।
৩০ টাকার টিকেটের বিনিময়ে দর্শনার্থীরা প্লেনের ভেতরে ঢোকার সুযোগ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। যেতে পারবেন একেবারে ককপিট পর্যন্ত। দর্শনার্থীদের জন্য ভেতরে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। তবে ককপিটে এই ব্যবস্থা নেই।
। তবে জুতার নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থা রাখা হয়নি। তাই বিমানের ঢোকার আগে নিজ দায়িত্বে জুতার নিরাপত্তা নিশ্চিত করে নিতে হবে। জাদুঘরের আরেকটি আকর্ষণ হলো ঐতিহাসিক ডাকোটা বিমান। যা ১৯ আগস্ট বাংলাদেশ বিমান বাহিনীকে উপহার দেয় ভারত।
মুক্তিযুদ্ধের ক্রান্তিলগ্নে এ বিমানটি ব্যবহৃত হয়েছিল। তাছাড়া বাংলাদেশের বিমানবাহিনীর সূচনায় এই বিমানের বিশেষ ভূমিকা ছিল। http://www.dailynayadiganta.com/details.php?nayadiganta=ODkyMDI%3D&sec=MTc%3D&t=%E0%A6%AD%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%97%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B0
ডাকোটার পাশাপাশি জাদুঘরে স্থান পেয়েছে ‘অ্যালিউট’ হেলিকপ্টার। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান বাহিনীর সেনানিবাসে আঘাত হানা হয়েছিল এই হেলিকপ্টার দিয়ে। তারপর হেলিকপ্টারটি ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়েছে। বিমানবাহিনীর যাত্রী পরিবহনের প্রশিক্ষণে ব্যবহৃত কানাডায় তৈরি একটি ‘অটার’ উড়োজাহাজ রাখা হয়েছে জাদুঘরে। এই বিমানও ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ব্যবহার করা হয়েছে। অন্যান্য বিমানগুলোর মধ্যে আছে মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত এফ-৮৬ যুদ্ধবিমান। মুক্তিবাহিনীর তিনটি হান্টার জেট। মিগ-২১এফএল ও ন্যাট বিমান। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/details.php?nayadiganta=ODkyMDI%3D&sec=MTc%3D&t=%E0%A6%AD%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%97%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B0#sthash.WV2gLyvQ.dCGdQRYh.dpuf
No comments:
Post a Comment